hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

মুয়াত্তা ইমাম মালিক

৪৩. দিয়াত অধ্যায়

موطأ مالك

৪৩/ পরিচ্ছেদঃ দিয়াত সম্পর্কিত আলোচনা

১৫৫৮

সহিহ হাদিস
حَدَّثَنِي يَحْيَى عَنْ مَالِك عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ أَبِي بَكْرِ بْنِ مُحَمَّدِ بْنِ عَمْرِو بْنِ حَزْمٍ عَنْ أَبِيهِ أَنَّ فِي الْكِتَابِ الَّذِي كَتَبَهُ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِعَمْرِو بْنِ حَزْمٍ فِي الْعُقُولِ أَنَّ فِي النَّفْسِ مِائَةً مِنْ الْإِبِلِ وَفِي الْأَنْفِ إِذَا أُوعِيَ جَدْعًا مِائَةٌ مِنْ الْإِبِلِ وَفِي الْمَأْمُومَةِ ثُلُثُ الدِّيَةِ وَفِي الْجَائِفَةِ مِثْلُهَا وَفِي الْعَيْنِ خَمْسُونَ وَفِي الْيَدِ خَمْسُونَ وَفِي الرِّجْلِ خَمْسُونَ وَفِي كُلِّ أُصْبُعٍ مِمَّا هُنَالِكَ عَشْرٌ مِنْ الْإِبِلِ وَفِي السِّنِّ خَمْسٌ وَفِي الْمُوضِحَةِ خَمْسٌ

আবদুল্লাহ্ ইব্নু আবু বাকর ইব্নু মুহাম্মাদ ইব্নু আমর ইব্নু হাযম (র) তাঁর পিতা থেকে বর্ণিতঃ

দিয়াতের ব্যাপারে রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে পত্র তাকে লিখেছিলেন উহাতে উল্লেখ ছিল, জীবনের দিয়াত বা বিনিময় এক শত উট। যখন পূর্ণ নাক কাটা যায় এবং স্থানটি সম্পূর্ণ সমান হয়ে যায় তখন উহার দিয়াত একশত উট। যখম মাথার মগজ পর্যন্ত পৌঁছেছে উহাতে ১/৩ দিয়াত, পেটের যখমেও দিয়াতের ১/৩। চক্ষুর দিয়াত পঞ্চাশ উট, হাত এবং পায়েরও পঞ্চাশ উট করে দিয়াত রয়েছে। প্রতিটি অঙ্গুলির দিয়াত দশ উট। প্রতিটি দাঁতের পাঁচ উট। হাড় বাহির করে দিয়েছে এমন যখমের দিয়াত পাঁচ উট। (সহীহ, নাসাঈ ৪৮৫১, আলবানী হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন [ইরওয়া] ২২৮৯)
৪৩/ পরিচ্ছেদঃ দিয়াত কিভাবে গ্রহণ করা হবে ?

১৫৫৯

নির্ণীত নয়
حَدَّثَنِي مَالِك أَنَّهُ بَلَغَهُ أَنَّ عُمَرَ بْنَ الْخَطَّابِ قَوَّمَ الدِّيَةَ عَلَى أَهْلِ الْقُرَى فَجَعَلَهَا عَلَى أَهْلِ الذَّهَبِ أَلْفَ دِينَارٍ وَعَلَى أَهْلِ الْوَرِقِ اثْنَيْ عَشَرَ أَلْفَ دِرْهَمٍ قَالَ مَالِك فَأَهْلُ الذَّهَبِ أَهْلُ الشَّامِ وَأَهْلُ مِصْرَ وَأَهْلُ الْوَرِقِ أَهْلُ الْعِرَاقِ و حَدَّثَنِي يَحْيَى عَنْ مَالِك أَنَّهُ سَمِعَ أَنَّ الدِّيَةَ تُقْطَعُ فِي ثَلَاثِ سِنِينَ أَوْ أَرْبَعِ سِنِينَ قَالَ مَالِك وَالثَّلَاثُ أَحَبُّ مَا سَمِعْتُ إِلَيَّ فِي ذَلِكَ قَالَ مَالِك الْأَمْرُ الْمُجْتَمَعُ عَلَيْهِ عِنْدَنَا أَنَّهُ لَا يُقْبَلُ مِنْ أَهْلِ الْقُرَى فِي الدِّيَةِ الْإِبِلُ وَلَا مِنْ أَهْلِ الْعَمُودِ الذَّهَبُ وَلَا الْوَرِقُ وَلَا مِنْ أَهْلِ الذَّهَبِ الْوَرِقُ وَلَا مِنْ أَهْلِ الْوَرِقِ الذَّهَبُ

মালিক (র) থেকে বর্ণিতঃ

উমার (রা) যখন ঐ সমস্ত গ্রাম্য লোকের উপর দিয়াতের মূল্য লাগাতেন, যাদের নিকট স্বর্ণ হত তখন স্বর্ণওয়ালাদের উপর এক হাজার দীনার এবং রৌপ্যওয়ালাদের উপর বার হাজার দিরহাম নির্দিষ্ট করে দিতেন। (হাদীসটি ইমাম মালিক এককভাবে বর্ণনা করেছেন)
মালিক (র) বলেন, শাম ও মিসরের অধিবাসিগণ স্বর্ণওয়ালা, আর ইরাকের অধিবাসিগণ রৌপ্যওয়ালা।
মালিক (র) পর্যন্ত খবর পৌঁছেছে যে, লোকের নিকট হতে তিন অথবা চার চৎসরের মধ্যে দিয়াত উশুল করা হবে।
মালিক (র) বলেন, আমার মতে তিন বৎসরে দিয়াত উশুল করা পছন্দনীয়।
মালিক (র) বলেন, আমাদের কাছে ইহা একটি সর্বসম্মত বিষয় যে, দিয়াতে গ্রামবাসীদের নিকট হতে উট নেয়া হবে না। আর তাবুওয়ালাদের নিকট হতে সোনা চান্দি নেয়া হবে না। আর স্বর্ণওয়ালাদের নিকট হতে রৌপ্য এবং রৌপ্যওয়ালাদের নিকট হতে স্বর্ণ নেয়া হবে না।
৪৩/ পরিচ্ছেদঃ ইচ্ছাকৃত হত্যার দিয়াত, যখন নিহত ব্যক্তির ওয়ারিস দিয়াতের উপর সম্মত হয় এবং পাগলের দিয়াত

নির্ণীত নয়
حَدَّثَنِي يَحْيَى عَنْ مَالِك أَنَّ ابْنَ شِهَابٍ كَانَ يَقُولُ فِي دِيَةِ الْعَمْدِ إِذَا قُبِلَتْ خَمْسٌ وَعِشْرُونَ بِنْتَ مَخَاضٍ وَخَمْسٌ وَعِشْرُونَ بِنْتَ لَبُونٍ وَخَمْسٌ وَعِشْرُونَ حِقَّةً وَخَمْسٌ وَعِشْرُونَ جَذَعَةً

ইবনু শিহাব (র) থেকে বর্ণিতঃ

যখন ইচ্ছাকৃত হত্যায় নিহত ব্যক্তির ওয়ারিসগণ দিয়াতের উপর সম্মত হয়ে যায় তখন দিয়াত পঁচিশটি বিনত মাখায়, পঁচিশটি বিনত লবুন, পঁচিশটিই হিক্কা ও পঁচিশটি জায্আ হবে।
বিনত মাখায়, বিনত লবুন, হিককা ও জায্আ এদের সম্পর্কে যাকাত অধ্যায়ে বর্ণনা করা হয়েছে। (হাদীসটি ইমাম মালিক এককভাবে বর্ণনা করেছেন)

১৫৬০

নির্ণীত নয়
و حَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ يَحْيَى بْنِ سَعِيدٍ أَنَّ مَرْوَانَ بْنَ الْحَكَمِ كَتَبَ إِلَى مُعَاوِيَةَ بْنِ أَبِي سُفْيَانَ أَنَّهُ أُتِيَ بِمَجْنُونٍ قَتَلَ رَجُلًا فَكَتَبَ إِلَيْهِ مُعَاوِيَةُ أَنْ اعْقِلْهُ وَلَا تُقِدْ مِنْهُ فَإِنَّهُ لَيْسَ عَلَى مَجْنُونٍ قَوَدٌ قَالَ مَالِك فِي الْكَبِيرِ وَالصَّغِيرِ إِذَا قَتَلَا رَجُلًا جَمِيعًا عَمْدًا أَنَّ عَلَى الْكَبِيرِ أَنْ يُقْتَلَ وَعَلَى الصَّغِيرِ نِصْفُ الدِّيَةِ قَالَ مَالِك وَكَذَلِكَ الْحُرُّ وَالْعَبْدُ يَقْتُلَانِ الْعَبْدَ فَيُقْتَلُ الْعَبْدُ وَيَكُونُ عَلَى الْحُرِّ نِصْفُ قِيمَتِهِ

ইয়াহ্ইয়া ইব্নু সাঈদ (রা) থেকে বর্ণিতঃ

মারওয়ান মু‘আবিয়াকে লিখলেন, আমার নিকট এক উন্মাদকে আনা হয়েছে, সে এক ব্যক্তিকে হত্যা করেছে। মু‘আবিয়া উত্তরে লিখলেন, তাকে বন্দী করে রাখ, তা হতে কিসাস নিয়ো না। কেননা উন্মাদের কিসাস নেই। (হাদীসটি ইমাম মালিক এককভাবে বর্ণনা করেছেন)
মালিক (র) বলেন, যদি কোন বালেগ ও নাবালেগ মিলিত হয়ে কাউকেও ইচ্ছাকৃতভাবে হত্যা করে, তবে বালেগ হতে কিসাস নিয়ে হবে আর নাবালেগের উপর অর্ধদিয়াত ওয়াজিব হবে।
মালিক (র) বলেন, যদি কোন স্বাধীন ও দাস মিলিত হয়ে কোন দাসকে ইচ্ছাকৃতভাবে হত্যা করে, তবে গোলামকে তো কিসাসে হত্যা করা হবে, আর স্বাধীন ব্যক্তির উপর ঐ গোলামের অর্ধেক মূল্য ওয়াজিব হবে।
৪৩/ পরিচ্ছেদঃ ভুলে হত্যা করার দিয়াত প্রসঙ্গে

১৫৬১

নির্ণীত নয়
حَدَّثَنِي يَحْيَى عَنْ مَالِك عَنْ ابْنِ شِهَابٍ عَنْ عِرَاكِ بْنِ مَالِكٍ وَسُلَيْمَانَ بْنِ يَسَارٍ أَنَّ رَجُلًا مِنْ بَنِي سَعْدِ بْنِ لَيْثٍ أَجْرَى فَرَسًا فَوَطِئَ عَلَى إِصْبَعِ رَجُلٍ مِنْ جُهَيْنَةَ فَنُزِيَ مِنْهَا فَمَاتَ فَقَالَ عُمَرُ بْنُ الْخَطَّابِ لِلَّذِي ادُّعِي عَلَيْهِمْ أَتَحْلِفُونَ بِاللهِ خَمْسِينَ يَمِينًا مَا مَاتَ مِنْهَا فَأَبَوْا وَتَحَرَّجُوا وَقَالَ لِلْآخَرِينَ أَتَحْلِفُونَ أَنْتُمْ فَأَبَوْا فَقَضَى عُمَرُ بْنُ الْخَطَّابِ بِشَطْرِ الدِّيَةِ عَلَى السَّعْدِيِّينَ قَالَ مَالِك وَلَيْسَ الْعَمَلُ عَلَى هَذَا و حَدَّثَنِي عَنْ مَالِك أَنَّ ابْنَ شِهَابٍ وَسُلَيْمَانَ بْنَ يَسَارٍ وَرَبِيعَةَ بْنَ أَبِي عَبْدِ الرَّحْمَنِ كَانُوا يَقُولُونَ دِيَةُ الْخَطَإِ عِشْرُونَ بِنْتَ مَخَاضٍ وَعِشْرُونَ بِنْتَ لَبُونٍ وَعِشْرُونَ ابْنَ لَبُونٍ ذَكَرًا وَعِشْرُونَ حِقَّةً وَعِشْرُونَ جَذَعَةًََََ قَالَ مَالِك الْأَمْرُ الْمُجْتَمَعُ عَلَيْهِ عِنْدَنَا أَنَّهُ لَا قَوَدَ بَيْنَ الصِّبْيَانِ وَإِنَّ عَمْدَهُمْ خَطَأٌ مَا لَمْ تَجِبْ عَلَيْهِمْ الْحُدُودُ وَيَبْلُغُوا الْحُلُمَ وَإِنَّ قَتْلَ الصَّبِيِّ لَا يَكُونُ إِلَّا خَطَأً وَذَلِكَ لَوْ أَنَّ صَبِيًّا وَكَبِيرًا قَتَلَا رَجُلًا حُرًّا خَطَأً كَانَ عَلَى عَاقِلَةِ كُلِّ وَاحِدٍ مِنْهُمَا نِصْفُ الدِّيَةِ قَالَ مَالِك وَمَنْ قُتِلَ خَطَأً فَإِنَّمَا عَقْلُهُ مَالٌ لَا قَوَدَ فِيهِ وَإِنَّمَا هُوَ كَغَيْرِهِ مِنْ مَالِهِ يُقْضَى بِهِ دَيْنُهُ وَتَجُوزُ فِيهِ وَصِيَّتُهُ فَإِنْ كَانَ لَهُ مَالٌ تَكُونُ الدِّيَةُ قَدْرَ ثُلُثِهِ ثُمَّ عَفَا عَنْ دِيَتِهِ فَذَلِكَ جَائِزٌ لَهُ وَإِنْ لَمْ يَكُنْ لَهُ مَالٌ غَيْرُ دِيَتِهِ جَازَ لَهُ مِنْ ذَلِكَ الثُّلُثُ إِذَا عَفَا عَنْهُ وَأَوْصَى بِهََََِ

ইরাক ইব্নু মালিক ও সুলায়মান ইব্নু ইয়াসার (র) থেকে বর্ণিতঃ

বানি সা‘দের এক ব্যক্তি ঘোড়া দৌড়াল যাতে জুহায়নাহ্ গোত্রের এক ব্যক্তির অঙ্গুলি নষ্ট করে দিল; অঙ্গুলি হতে এত রক্ত ঝরল যে, তাতে ঐ ব্যক্তি মারা গেল। উমার (রা) প্রথমে তো বনী সা‘দকে বললেন, তোমরা এই কথার উপর পঞ্চাশ বার কসম করতে পার যে, এই ব্যক্তি অঙ্গুলি নষ্ট হওয়ার দরুন মরেনি; তারা এতে সম্মত হল না। যখন তারা কসম করল না তিনি বানী সা’দ গোত্রের লোকদের বললেন, তোমরা কসম করবে কি? তারাও এতে সম্মত হল না। অতঃপর তিনি বানী সা‘দ হতে অর্ধেক দিয়াত দিতে ফয়সালা দিলেন। (হাদীসটি ইমাম মালিক এককভাবে বর্ণনা করেছেন)
মালিক (র) বলেন, এই হাদীসের উপর আমল করা হবে না। ইব্নু শিহাব, সুলায়মান ইব্নু ইয়াসার ও রবী‘আ ইবনু আবী আবদুর রহমান বলেন, ভুলবশত হত্যার দিয়াতে কুড়িটি বিনত মাখায, কুড়িটি বিনত লবুন, কুড়িটি ইব্নু লাবুনের, কুড়িটি হিক্কা এবং কুড়িটি জায‘আ দেয়া হয়ে থাকে।
মালিক (র) বলেন, আমাদের কাছে এটা একটি সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত যে, নাবালেগদের কাছে থেকে কিসাস নেয়া হবে না, যদিও সে স্বেচ্ছায় হত্যা করে। এই ধরনের হত্যা ভুলবশত হত্যার পর্যায়ে পড়বে। বালেগ না হওয়া পর্যন্ত এই হুকুম অর্থাৎ তার উপর শাস্তি বর্তাবে না তার বালেগ হওয়া পর্যন্ত।
এজন্যই যদি কোন অপ্রাপ্ত বয়স্ক ছেলে কাউকেও হত্যা করে, তবে ইহা ভুলক্রমে হত্যা হয়েছে মনে করতে হবে। যদি নাবালেগ ও বালেগ মিলিতভাবে কাউকেও হত্যা করে, প্রত্যেকের জন্য অর্ধেক দিয়াত নির্ধারিত হবে।
মালিক (র) বলেন, যে ব্যক্তি ভুলক্রমে নিহত হয়, তাতে দিয়াত হবে, এতে কিসাস হবে না, যা দ্বারা তার ঋণ আদায় করা হবে, তার ওসীয়ত আদায় করা হবে। যদি তার নিকট দিয়াতের ১/৩ পরিমাণ মাল থাকে আর দিয়াত ক্ষমা করে দেয়া হয় তবে তা বৈধ। যদি এত মাল না থাকে তবে ১/৩-এর পরিমাণ ক্ষমা করতে পারে। অবশিষ্ট যা থাকে, উহা ওয়ারিসদের হক। (হাদীসটি ইমাম মালিক এককভাবে বর্ণনা করেছেন)

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন