hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

মুয়াত্তা ইমাম মালিক

৫৪. ঘরে প্রবেশ করার অনুমতি গ্রহণ বিষয়ক অধ্যায়

موطأ مالك

৫৪/ পরিচ্ছেদঃ ঘরে প্রবেশ করার অনুমতি প্রসঙ্গ

১৭৩৯

নির্ণীত নয়
و حَدَّثَنِي مَالِك عَنْ الثِّقَةِ عِنْدَهُ عَنْ بُكَيْرِ بْنِ عَبْدِ اللهِ بْنِ الْأَشَجِّ عَنْ بُسْرِ بْنِ سَعِيدٍ عَنْ أَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّ عَنْ أَبِي مُوسَى الْأَشْعَرِيِّ أَنَّهُ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الْاسْتِئْذَانُ ثَلَاثٌ فَإِنْ أُذِنَ لَكَ فَادْخُلْ وَإِلَّا فَارْجِعْ

আবূ মূসা আশ‘আরী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, তিনবার অনুমতি নিতে হয়। অতঃপর অনুমতি হলে প্রবেশ করবে, অন্যথায় ফিরে যাবে। (এই হাদীসের তাহকীক পরে আসবে ইনশাআল্লাহ...)

১৭৩৮

নির্ণীত নয়
حَدَّثَنِي مَالِك عَنْ صَفْوَانَ بْنِ سُلَيْمٍ عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ سَأَلَهُ رَجُلٌ فَقَالَ يَا رَسُولَ اللهِ أَسْتَأْذِنُ عَلَى أُمِّي فَقَالَ نَعَمْ قَالَ الرَّجُلُ إِنِّي مَعَهَا فِي الْبَيْتِ فَقَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اسْتَأْذِنْ عَلَيْهَا فَقَالَ الرَّجُلُ إِنِّي خَادِمُهَا فَقَالَ لَهُ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اسْتَأْذِنْ عَلَيْهَا أَتُحِبُّ أَنْ تَرَاهَا عُرْيَانَةً قَالَ لَا قَالَ فَاسْتَأْذِنْ عَلَيْهَا

আতা ইব্নু ইয়াসার (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ

রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নিকট এক ব্যক্তি জিজ্ঞেস করল, ইয়া রাসূলুল্লাহ্! আমি ঘরে প্রবেশ করার জন্য আমার আম্মার কাছে অনুমতি চাইব কি? রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, হ্যাঁ। লোকটি বলল, আমি তো তাঁর সাথে একই ঘরে থাকি। রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, অনুমতি নিয়ে যাও। লোকটি আবার বলল, আমি তো তাঁর সাথে একই ঘরে থাকি। রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, অনুমতি নিয়ে যাও। তুমি কি তোমার আম্মাকে উলঙ্গ দেখতে চাও? লোকটি বলল, না। রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, তবে অনুমতি নিয়ে যাও। [১] (হাদীসটি ইমাম মালিক এককভাবে বর্ণনা করেছেন)
[১] ঘরে যে কেউ থাকুক না কেন, অনুমতি গ্রহণ ব্যতীত প্রবেশ করা বৈধ নয়। অনুমতি নিয়ে প্রবেশ করবে। কারণ ঘরে যদি কেউ থাকে, তবে সে সব সময় যে পরিধেয় বস্ত্র ঠিক রাখবে, এমন কথা সুনিশ্চিতভাবে বলা যায় না। তাই ঘরে প্রবেশ করতে অনুমতি গ্রহণের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

১৭৪০

সহিহ হাদিস
و حَدَّثَنِي مَالِك عَنْ رَبِيعَةَ بْنِ أَبِي عَبْدِ الرَّحْمَنِ عَنْ غَيْرِ وَاحِدٍ مِنْ عُلَمَائِهِمْ أَنَّ أَبَا مُوسَى الْأَشْعَرِيَّ جَاءَ يَسْتَأْذِنُ عَلَى عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ فَاسْتَأْذَنَ ثَلَاثًا ثُمَّ رَجَعَ فَأَرْسَلَ عُمَرُ بْنُ الْخَطَّابِ فِي أَثَرِهِ فَقَالَ مَا لَكَ لَمْ تَدْخُلْ فَقَالَ أَبُو مُوسَى سَمِعْتُ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ الْاسْتِئْذَانُ ثَلَاثٌ فَإِنْ أُذِنَ لَكَ فَادْخُلْ وَإِلَّا فَارْجِعْ فَقَالَ عُمَرُ وَمَنْ يَعْلَمُ هَذَا لَئِنْ لَمْ تَأْتِنِي بِمَنْ يَعْلَمُ ذَلِكَ لَأَفْعَلَنَّ بِكَ كَذَا وَكَذَا فَخَرَجَ أَبُو مُوسَى حَتَّى جَاءَ مَجْلِسًا فِي الْمَسْجِدِ يُقَالُ لَهُ مَجْلِسُ الْأَنْصَارِ فَقَالَ إِنِّي أَخْبَرْتُ عُمَرَ بْنَ الْخَطَّابِ أَنِّي سَمِعْتُ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ الْاسْتِئْذَانُ ثَلَاثٌ فَإِنْ أُذِنَ لَكَ فَادْخُلْ وَإِلَّا فَارْجِعْ فَقَالَ لَئِنْ لَمْ تَأْتِنِي بِمَنْ يَعْلَمُ هَذَا لَأَفْعَلَنَّ بِكَ كَذَا وَكَذَا فَإِنْ كَانَ سَمِعَ ذَلِكَ أَحَدٌ مِنْكُمْ فَلْيَقُمْ مَعِي فَقَالُوا لِأَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّ قُمْ مَعَهُ وَكَانَ أَبُو سَعِيدٍ أَصْغَرَهُمْ فَقَامَ مَعَهُ فَأَخْبَرَ بِذَلِكَ عُمَرَ بْنَ الْخَطَّابِ فَقَالَ عُمَرُ بْنُ الْخَطَّابِ لِأَبِي مُوسَى أَمَا إِنِّي لَمْ أَتَّهِمْكَ وَلَكِنْ خَشِيتُ أَنْ يَتَقَوَّلَ النَّاسُ عَلَى رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ

রবীয়া ইব্নু আবদুর রহমান (রহঃ) এবং আরো অনেক আলিম থেকে বর্ণিতঃ

আবূ মূসা আশ‘আরী (রাঃ) উমার ইব্নু খাত্তাব (রাঃ)-এর ঘরে প্রবেশ করার জন্য তিনবার অনুমতি প্রার্থনা করলেন। তিনবারেও অনুমতি না পেয়ে তিনি ফিরে গেলেন। উমার ইব্নু খাত্তাব (রাঃ) তাঁকে (আবূ মূসাকে) ডেকে আনবার জন্য তাঁর পিছনে লোক প্রেরণ করলেন। অতঃপর তিনি আসার পর উমার (রাঃ) জিজ্ঞেস করলেন, তুমি ঘরে প্রবেশ করলে না কেন? আবূ মূসা (রাঃ) বললেন, আমি রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর কাছে শুনেছি, তিনি বলেছেন, তিনবার অনুমতি চাইতে হয়। অনুমতি দিলে প্রবেশ কর, অন্যথায় ফিরে যাও। অতঃপর উমার ইব্নু খাত্তাব (রাঃ) বললেন, তুমি ছাড়া এই হাদীস আর কেউ শ্রবণ করেছে কি? যে শ্রবণ করেছে তাকে নিয়ে আস। যদি তুমি তা না কর, তবে আমি তোমাকে শাস্তি দিব। অবশেষে আবূ মূসা বের হয়ে এলেন এমন এক মসজিদে যেখানে অনেক লোক বসা আছে। এরা সকলেই আনসারগণের এক মজলিসে বসেছিল। সেখানে যেয়ে (আবূ মূসা আশ‘আরী) বললেন, আমি রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নিকট শ্রবণ করেছি, তিনি বলেছেন যে, (ঘরে প্রবেশ করার জন্য) তিনবার অনুমতি চাইতে হয়। অনুমতি পেলে প্রবেশ করবে অন্যথায় ফিরে যাবে। আমি উমার ইব্নু খাত্তাব (রাঃ)-এর নিকট এই হাদীস বর্ণনা করার পর তিনি বললেন, এই হাদীস অন্য কেউ শ্রবণ করলে তাকে নিয়ে আস নতুবা আমি তোমাকে শাস্তি দিব। অতএব তোমাদের মধ্যে যদি কেউ এই হাদীস শ্রবণ করে থাক, তবে (মেহেরবানী করে) আমার সঙ্গে আস। (উপস্থিত) সকলেই আবূ সাঈদ খুদরী (রাঃ)-কে বলল, তুমি যাও। আবূ সাঈদ খুদরী (রাঃ) তাঁদের মধ্যে বয়সে সকলের ছোট ছিলেন। অতঃপর আবূ সাঈদ (রাঃ) আবূ মূসা (রাঃ)-এর সঙ্গে উমার ইব্নু খাত্তাব (রাঃ)-এর নিকট এসে উক্ত হাদীস বর্ণনা করলেন। অতঃপর উমার (রাঃ) আবূ মূসা আশ‘আরীকে বললেন, আমি তোমাকে মিথ্যাবাদী বলে মনে করি না। তবে আমার ভয় ছিল যে, রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর হাদীসের সাথে কেউ অন্য কোন কথা সংযোজন করবে। [১] (বুখারী ২০৬২, মুসলিম ২১৫৩)
[১] এটি উমার (রা)-এর সতর্কতামূলক ব্যবস্থা ছিল। কারণ এমন কিছু কথা রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাথে সম্পর্কিত করার চেষ্টা করা হয়েছে যা তাঁর কথা ছিল না। এইজন্য উমার (রা) আবূ মূসা (রা)-এর একার কথা গ্রহণ করেননি, যাতে মিথ্যাবাদিগণ সংযত ও সতর্ক হয়। অন্যথায় আবূ মূসা (রা) উচ্চ মর্যাদার সাহাবী ছিলেন। তিনি যে কখনও মিথ্যা বলবেন, ইহা কল্পনাও করা যায় না।
৫৪/ পরিচ্ছেদঃ হাঁচির জওয়াব দান প্রসঙ্গ

১৭৪১

নির্ণীত নয়
حَدَّثَنِي مَالِك عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ أَبِي بَكْرٍ عَنْ أَبِيهِ أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ إِنْ عَطَسَ فَشَمِّتْهُ ثُمَّ إِنْ عَطَسَ فَشَمِّتْهُ ثُمَّ إِنْ عَطَسَ فَشَمِّتْهُ ثُمَّ إِنْ عَطَسَ فَقُلْ إِنَّكَ مَضْنُوكٌ قَالَ عَبْدُ اللهِ بْنُ أَبِي بَكْرٍ لَا أَدْرِي أَبَعْدَ الثَّالِثَةِ أَوْ الرَّابِعَةِ

আবদুল্লাহ্ ইব্নু আবূ বাকর (রাঃ) নিজের পিতার থেকে বর্ণিতঃ

রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন যে, যদি কেউ হাঁচি দেয়, তবে তাকে (উহার) জওয়াব দাও (অর্থাৎ হাঁচির পর সে যখন “আলহামদুলিল্লাহ্” বলবে, তোমরা তখন “ইয়ারহামুকুমুল্লাহ্” বলবে। সে আবার হাঁচি দিলে, তবে জওয়াব দিবে। আবার হাঁচি দিলে জওয়াব দিবে। আবার হাঁচি দিলে বলবে যে, তোমার সর্দি হয়েছে। আবদুল্লাহ্ ইব্নু আবূ বাকর (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তৃতীয়বারের পর, নাকি চতুর্থবারের পর এই কথা বলতে হুকুম করেছেন তা আমার ভাল স্মরণ নাই। (হাসান, আবূ দাঊদ ৫০৩৪, আলবানী হাদীসটিকে হাসান বলেছেন [সহীহ আল জামে ৩৭১৫] তবে ইমাম মালিক কর্তৃক বর্ণিত হাদীসটি মুরসাল)

১৭৪২

নির্ণীত নয়
و حَدَّثَنِي مَالِك عَنْ نَافِعٍ أَنَّ عَبْدَ اللهِ بْنَ عُمَرَ كَانَ إِذَا عَطَسَ فَقِيلَ لَهُ يَرْحَمُكَ اللهُ قَالَ يَرْحَمُنَا اللهُ وَإِيَّاكُمْ وَيَغْفِرُ لَنَا وَلَكُمْ

নাফি‘ (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ

আবদুল্লাহ্ ইব্নু উমার (রাঃ)-এর হাঁচি এলে (তাঁর আলহামদুলিল্লাহর জওয়াবে) কেউ “ইয়ারহামুকাল্লাহ্” বললে তিনি “ইয়ারহামুনাল্লাহু ওয়া ইয়্যাকুম ওয়া ইয়াগফিরু লানা ওয়ালাকুম يَرْحَمُنَا اللهُ وَإِيَّاكُمْ وَيَغْفِرُ لَنَا وَلَكُمْ বলতেন। [১] (হাদীসটি ইমাম মালিক এককভাবে বর্ণনা করেছেন)
[১] আবদুল্লাহ্ ইবনু মাস’উদ (রা) হতে তাবারানী (র) অনুরূপ রেওয়ায়ত করেছেন। ইমাম বুখারী (র) আদাবুল মুফরাদে রেওয়ায়ত করেছেন, তোমাদের কেউ হাঁচি দিলে সে নিজে اَلْحَمْدُ لِلّٰهِ বলবে। তার নিকটে যে থাকবে সে তখন يَرْحَمُكَ اللهِ বলবে। অতঃপর হাঁচিওয়ালা পুনরায় يَهْدِيْكُمُ اللهُ وَيُصْلِحُ بَالَكُمْ বলবে।
৫৪/ পরিচ্ছেদঃ ছবি ও মূর্তি প্রসঙ্গ

১৭৪৩

নির্ণীত নয়
حَدَّثَنِي مَالِك عَنْ إِسْحَقَ بْنِ عَبْدِ اللهِ بْنِ أَبِي طَلْحَةَ أَنَّ رَافِعَ بْنَ إِسْحَقَ مَوْلَى الشِّفَاءِ أَخْبَرَهُ قَالَ دَخَلْتُ أَنَا وَعَبْدُ اللهِ بْنُ أَبِي طَلْحَةَ عَلَى أَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّ نَعُودُهُ فَقَالَ لَنَا أَبُو سَعِيدٍ أَخْبَرَنَا رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنَّ الْمَلَائِكَةَ لَا تَدْخُلُ بَيْتًا فِيهِ تَمَاثِيلُ أَوْ تَصَاوِيرُ شَكَّ إِسْحَقُ لَا يَدْرِي أَيَّتَهُمَا قَالَ أَبُو سَعِيدٍ

শেফা (রহঃ)-এর আযাদকৃত গোলাম রাফি‘ ইব্নু ইসহাক (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ

আমি ও আবদুল্লাহ্ ইব্নু আবূ তালহা (রাঃ) আবূ সাঈদ খুদরী (রাঃ)-কে যিনি অসুস্থ ছিলেন দেখতে গেলাম। অতঃপর আবূ সাঈদ (রাঃ) বললেন, রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাকে বলেছেন যে, যেই ঘরে ছবি কিংবা মূর্তি থাকে, সেই ঘরে (রহমতের) ফেরেশতা প্রবেশ করেন না। (হাদীসটি ইমাম মালিক এককভাবে বর্ণনা করেছেন)

১৭৪৪

সহিহ হাদিস
و حَدَّثَنِي مَالِك عَنْ أَبِي النَّضْرِ عَنْ عُبَيْدِ اللهِ بْنِ عَبْدِ اللهِ بْنِ عُتْبَةَ بْنِ مَسْعُودٍ أَنَّهُ دَخَلَ عَلَى أَبِي طَلْحَةَ الْأَنْصَارِيِّ يَعُودُهُ قَالَ فَوَجَدَ عِنْدَهُ سَهْلَ بْنَ حُنَيْفٍ فَدَعَا أَبُو طَلْحَةَ إِنْسَانًا فَنَزَعَ نَمَطًا مِنْ تَحْتِهِ فَقَالَ لَهُ سَهْلُ بْنُ حُنَيْفٍ لِمَ تَنْزِعُهُ قَالَ لِأَنَّ فِيهِ تَصَاوِيرَ وَقَدْ قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِيهَا مَا قَدْ عَلِمْتَ فَقَالَ سَهْلٌ أَلَمْ يَقُلْ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِلَّا مَا كَانَ رَقْمًا فِي ثَوْبٍ قَالَ بَلَى وَلَكِنَّهُ أَطْيَبُ لِنَفْسِي

উবায়দুল্লাহ্ ইব্নু আবদুল্লাহ্ ইব্নু উতবা ইব্নু মাসঊদ (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি আবূ তালহা আনসারী (রাঃ)-কে দেখতে গেলেন (তিনি অসুস্থ ছিলেন)। সেখানে সহল ইব্নু হুনাইফকেও দেখতে পেলেন। আবূ তালহা একজনকে ডেকে আমার (পায়ের) নিচ হতে শতরঞ্জী তুলে নিতে নির্দেশ দিলেন। সহল ইব্নু হানীফ বললেন, কেন তুলে নিচ্ছ? আবূ তালহা বললেন, এইজন্য যে, এতে ছবি রয়েছে আর রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ছবি সম্বন্ধে যা বলেছেন উহা আপনার জানা আছে। সহল বললেন, রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ইহা কি বলেননি যে, কাপড়ে অঙ্কিত হলে কোন অসুবিধা নেই। আবূ তালহা বললেন, হ্যাঁ, বলেছেন। তবে আমি যেকোন রকমের ছবি হতে বেঁচে থাকতে চাই। (সহীহ, বুখারী ৫৯৫৮)

১৭৪৫

সহিহ হাদিস
و حَدَّثَنِي مَالِك عَنْ نَافِعٍ عَنْ الْقَاسِمِ بْنِ مُحَمَّدٍ عَنْ عَائِشَةَ زَوْجِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنَّهَا اشْتَرَتْ نُمْرُقَةً فِيهَا تَصَاوِيرُ فَلَمَّا رَآهَا رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَامَ عَلَى الْبَابِ فَلَمْ يَدْخُلْ فَعَرَفَتْ فِي وَجْهِهِ الْكَرَاهِيَةَ وَقَالَتْ يَا رَسُولَ اللهِ أَتُوبُ إِلَى اللهِ وَإِلَى رَسُولِهِ فَمَاذَا أَذْنَبْتُ فَقَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَمَا بَالُ هَذِهِ النُّمْرُقَةِ قَالَتْ اشْتَرَيْتُهَا لَكَ تَقْعُدُ عَلَيْهَا وَتَوَسَّدُهَا فَقَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِنَّ أَصْحَابَ هَذِهِ الصُّوَرِ يُعَذَّبُونَ يَوْمَ الْقِيَامَةِ يُقَالُ لَهُمْ أَحْيُوا مَا خَلَقْتُمْ ثُمَّ قَالَ إِنَّ الْبَيْتَ الَّذِي فِيهِ الصُّوَرُ لَا تَدْخُلُهُ الْمَلَائِكَةُ

নবী-পত্নী আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি একটি ছোট বালিশ ক্রয় করেছিলেন। তাতে ছবি অঙ্কিত ছিল। রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) (বাহির হতে আগমন করে ঘরে প্রবেশ করার সময়) যখন তা দেখলেন, তখন ঘরের দরজায় দাঁড়িয়ে গেলেন এবং ঘরে প্রবেশ করলেন না। আয়িশা (রাঃ) রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর চেহারা মুবারকে উহার অপছন্দ হওয়ার লক্ষণ দেখলেন এবং বললেন, ইয়া রাসূলুল্লাহ্! আমি আল্লাহ্ ও তার রাসূলের কাছে তাওবা করছি; আমি অপরাধ করেছি। অতঃপর রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, ইহা কি রকম গদি? আয়িশা (রাঃ) উত্তর দিলেন, এই গদিটি আমি আপনার জন্য ক্রয় করেছি যে, আপনি উহার উপর বসবেন এবং উহাতে হেলান দিবেন। অতঃপর রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, ছবি অঙ্কনকারীকে রোজ হাশরে আযাব দেয়া হবে এবং তাদেরকে বলা হবে যে, তোমরা যা সৃষ্টি করেছ, উহাকে জীবিত কর (অর্থাৎ উহাতে প্রাণ সঞ্চার কর)। অতঃপর তিনি বললেন, যে ঘরে ছবি থাকে, সে ঘরে ফেরেশতা প্রবেশ করে না। (বুখারী ২১০৫, মুসলিম ২১০৭)
৫৪/ পরিচ্ছেদঃ সান্ডার (গুইসাপের) গোশত খাওয়া প্রসঙ্গ

১৭৪৮

সহিহ হাদিস
و حَدَّثَنِي مَالِك عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ دِينَارٍ عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ عُمَرَ أَنَّ رَجُلًا نَادَى رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ يَا رَسُولَ اللهِ مَا تَرَى فِي الضَّبِّ فَقَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَسْتُ بِآكِلِهِ وَلَا بِمُحَرِّمِهِ

আবদুল্লাহ্ ইব্নু উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

এক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)কে আহ্বান করে জিজ্ঞেস করলেন, ইয়া রাসূলুল্লাহ্! সান্ডার গোশত সম্বন্ধে আপনি কি বলেন? রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, আমি উহা খাই না, তবে হারামও বলি না। (বুখারী ৫৫৩৬, মুসলিম ১৯৪৩)

১৭৪৬

নির্ণীত নয়
حَدَّثَنِي مَالِك عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ عَبْدِ اللهِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ أَبِي صَعْصَعَةَ عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ يَسَارٍ أَنَّهُ قَالَ دَخَلَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بَيْتَ مَيْمُونَةَ بِنْتِ الْحَارِثِ فَإِذَا ضِبَابٌ فِيهَا بَيْضٌ وَمَعَهُ عَبْدُ اللهِ بْنُ عَبَّاسٍ وَخَالِدُ بْنُ الْوَلِيدِ فَقَالَ مِنْ أَيْنَ لَكُمْ هَذَا فَقَالَتْ أَهْدَتْهُ لِي أُخْتِي هُزَيْلَةُ بِنْتُ الْحَارِثِ فَقَالَ لِعَبْدِ اللهِ بْنِ عَبَّاسٍ وَخَالِدِ بْنِ الْوَلِيدِ كُلَا فَقَالَا أَوَلَا تَأْكُلُ أَنْتَ يَا رَسُولَ اللهِ فَقَالَ إِنِّي تَحْضُرُنِي مِنْ اللهِ حَاضِرَةٌ قَالَتْ مَيْمُونَةُ أَنَسْقِيكَ يَا رَسُولَ اللهِ مِنْ لَبَنٍ عِنْدَنَا فَقَالَ نَعَمْ فَلَمَّا شَرِبَ قَالَ مِنْ أَيْنَ لَكُمْ هَذَا فَقَالَتْ أَهْدَتْهُ لِي أُخْتِي هُزَيْلَةُ فَقَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَرَأَيْتِكِ جَارِيَتَكِ الَّتِي كُنْتِ اسْتَأْمَرْتِينِي فِي عِتْقِهَا أَعْطِيهَا أُخْتَكِ وَصِلِي بِهَا رَحِمَكِ تَرْعَى عَلَيْهَا فَإِنَّهُ خَيْرٌ لَكِ

সুলায়মান ইব্নু ইয়াসার (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ

রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) মায়মুনা বিন্ত হারিস (রাঃ)-এর ঘরে প্রবেশ করলেন। সেখানে তিনি সান্ডার (গুইসাপের) সাদা গোশত দেখতে পেলেন। তাঁর সঙ্গে আবদুল্লাহ্ ইব্নু আব্বাস (রাঃ) ও খালিদ ইব্নু ওলীদ (রাঃ) ছিলেন। অতঃপর রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) জিজ্ঞেস করলেন, তোমার নিকট এই গোশত কোথা হতে এল? মায়মুনা (রাঃ) উত্তর দিলেন, আমার ভগ্নি হুযায়লা বিনতে হারিস (রাঃ) আমার নিকট হাদিয়া পাঠিয়েছে। অতঃপর রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আবদুল্লাহ্ ইবনু আব্বাস (রাঃ) ও খালিদ ইবনু ওয়ালীদকে বললেন, তোমরা খাও। তাঁরা বললেন, ইয়া রাসূলুল্লাহ! আপনি খাবেন না? রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, আমার কাছে আল্লাহ্‌র পক্ষ হতে কেউ না কেউ আগমন করেন। (এতে এক প্রকার গন্ধ আছে, ফলে আগমনকারীর কষ্ট হবে; তাই আমি খাব না।) মায়মুনা বললেন, ইয়া রাসূলুল্লাহ! আপনাকে দুধ পান করাব কি? রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, হ্যাঁ। অতঃপর দুধ পান করে রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) জিজ্ঞেস করলেন, এই দুধ তোমার নিকট কোথা হতে এল? মায়মুনা (রাঃ) বললেন, আমার ভগ্নি হুযায়লা আমার কাছে হাদিয়া পাঠিয়েছে। অতঃপর রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, যদি তুমি তোমার সেই দাসী তোমার ভগ্নিকে দিয়ে দাও যাকে আযাদ করা সম্বন্ধে তুমি আমার কাছে পরামর্শ চেয়েছিলে, আত্মীয়তার খাতির কর এবং সেই দাসী তার ছাগল চরাবে, তা হলে উহা তোমার জন্য খুবই উত্তম হবে। [১] (হাদীসটি ইমাম মালিক এককভাবে বর্ণনা করেছেন)
[১] সান্ডাকে আরবীতে ضب বলে। ইহা এক প্রকার প্রাণী, গুইসাপ সদৃশ। এরা সাত শত বৎসর পর্যন্ত বাঁচে। আশ্চর্যের ব্যাপার এই যে, জীবনে কোন সময় পানি খায় না বা পানির নিকটেও যায় না। বৎসরে দুই একবার এক আধ বিন্দু কুয়াশা খায়। চল্লিশ দিন অন্তর এক বিন্দু প্রস্রাব করে। এরা ঘরে, গাছে কিংবা পাহাড়ে থাকে। এর তৈল সংগ্রহ করে অনেকেই ঔষধ হিসেবে ব্যবহার করে। এর গোশত খাওয়া জায়েয আছে।

১৭৪৭

সহিহ হাদিস
و حَدَّثَنِي مَالِك عَنْ ابْنِ شِهَابٍ عَنْ أَبِي أُمَامَةَ بْنِ سَهْلِ بْنِ حُنَيْفٍ عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ عَبَّاسٍ عَنْ خَالِدِ بْنِ الْوَلِيدِ بْنِ الْمُغِيرَةِ أَنَّهُ دَخَلَ مَعَ رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بَيْتَ مَيْمُونَةَ زَوْجِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَأُتِيَ بِضَبٍّ مَحْنُوذٍ فَأَهْوَى إِلَيْهِ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِيَدِهِ فَقَالَ بَعْضُ النِّسْوَةِ اللَّاتِي فِي بَيْتِ مَيْمُونَةَ أَخْبِرُوا رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِمَا يُرِيدُ أَنْ يَأْكُلَ مِنْهُ فَقِيلَ هُوَ ضَبٌّ يَا رَسُولَ اللهِ فَرَفَعَ يَدَهُ فَقُلْتُ أَحَرَامٌ هُوَ يَا رَسُولَ اللهِ فَقَالَ لَا وَلَكِنَّهُ لَمْ يَكُنْ بِأَرْضِ قَوْمِي فَأَجِدُنِي أَعَافُهُ قَالَ خَالِدٌ فَاجْتَرَرْتُهُ فَأَكَلْتُهُ وَرَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَنْظُرُ

খালিদ ইব্নু ওলীদ ইব্নু মুগীরা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সহিত নবী করীম রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সহধর্মিণী মায়মুনা (রাঃ)-এর ঘরে গমন করলেন। সেখানে একটি ভুনা সান্ডা আনয়ন করা হল। রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) উহা খাওয়ার জন্য সেই দিকে হাত বাড়ালেন। তখন মায়মুনা (রাঃ)-এর ঘরে আগত মহিলাদের মধ্যে কেউ বলল, রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে জানিয়ে দাও যে, তিনি যা খেতে চাচ্ছেন, উহা কিসের গোশত। তখন তাঁকে বলা হল যে, ইয়া রাসূলুল্লাহ্! ইহা সান্ডার গোশত। অতঃপর রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হাত তুলে নিলেন (এবং খেলেন না)। আমি (খালিদ) জিজ্ঞেস করলাম, ইয়া রাসূলুল্লাহ্! ইহা কি হারাম? তখন রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, না। তবে যেহেতু আমাদের দেশে ইহা হয় না, তাই আমার পছন্দ হচ্ছে না। খালিদ (রাঃ) বলেন, আমি উহা নিজের দিকে টেনে নিয়ে খেলাম, আর রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) দেখছিলেন। [১] (বুখারী ৫৩৯১, মুসলিম ১৯৪৬)
[১] খালিদ (রা) উহা খাচ্ছিলেন, কিন্তু রসূলুল্লাহ্ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উহাতে তাঁকে কোন নিষেধ করেননি। তাই বোঝা যাচ্ছে যে, সান্ডার গোশ্ত হালাল। ইমাম তাহাবী (র) একে হালাল বলেছেন। এমন কি প্রতিটি মাযহাবে একে হালাল বলা হয়েছে। অবশ্য হিদায়া গ্রন্থে একে মাকরূহ বলা হয়েছে। কারণ এক হাদীসে রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আয়েশা (রা)-কে ইহা খেতে নিষেধ করেছেন। কিন্তু হাদীসটি দুর্বল। (যুরকানী)

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন